নিউজ ডেস্ক
দূর করো আত্মকেন্দ্রিকতা, আপনি জ্বালো এই তো আলো--এই প্রত্যয় নিয়ে এবার বরণ করা হবে বাংলা নতুন বছর।
রাজধানীতে রমনার বটমূল থেকে চারুকলা প্রাঙ্গণ পর্যন্ত সব জায়গায় চলছে বর্ষবরণের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। রোববার নববর্ষের আনন্দে মেতে ওঠার অপেক্ষায় সবাই। বৈশাখের প্রথম দিন ভোরের আলো ফুটতেই আহীর ভৈরব রাগে বাঁশির সুরে স্বাগত জানানো হবে নতুন বছরকে।
রাজধানীতে বর্ষবরণের মূল আয়োজন ছায়ানট এবার আত্মকেন্দ্রিকতা দূর করে আলো জ্বালাবার আহ্বান জানাচ্ছে।
প্রতিবারের মতো এবারও রমনা বটমূলে সুরের মূর্ছনায় বর্ষবরণ করবে ছায়ানট। বর্ষবরণ ১৪৩১ এর সমন্বয়ক জয়ন্ত কুমার রায় বলেন, ‘প্রতি বছরের মতো এবারও আয়োজন শুরু হবে সকাল সোয়া ৬টায়।
এ সময় বাঁশির সুরে আহীর ভৈরব রাগে শুরু হবে আয়োজন। <এরপর ক্রমাগত সমবেত গান, একক গান পরিবেশন করা হবে। প্রায় ৩০টির মতো গান আমরা পরিবেশন করব।চলছে বর্ষবরণের শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি চলছে বর্ষবরণের শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি শনিবার সকাল থেকেই চূড়ান্ত মহড়ায় ব্যস্ত ছায়ানটের শিল্পীরা। শান্তি-সমৃদ্ধি কামনা করে অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ার প্রত্যয় আয়োজকদের। এদিকে, আমরা তো তিমিরবিনাশী- প্রতিপাদ্য নিয়ে এবার বের হবে চারুকলা অনুষদের মঙ্গল শোভাযাত্রা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন বলেন, ‘আমাদের যে কৃষিভিত্তিক সমাজ, বাংলাদেশের।