নিউজ ডেস্ক
দীর্ঘ পাঁচ মাস পর পেঁয়াজ আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পরও দেশটির নতুন শুল্ক জটিলতার কারণে আমদানি করতে পারছে না বাংলাদেশের আমদানিকারকরা।
ব্যবসায়ীদের দাবি করছে, ভারতের সব শর্ত মেনে পিয়াজ আমদানি করলে বাজারে বর্তমান দামের চেয়ে অনেক বেশি পড়বে। যার জন্য হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পিয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে হিলি বাজারে এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজি প্রতি ৫ থেকে ১০টাকা কমে দেশি পিয়াজ ৬০ থেকে ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে ভারত থেকে পিয়াজ আমদানি হলে দেশি পিয়াজের দাম আরও কমে যাবে বলে মনে করছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রফতানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, দীর্ঘদিন পর ভারত সরকার পিয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা ব্যাংকে এলসি খুলেছেন।
কিন্তু হঠাৎ করে শুনি ভারত সরকার পিয়াজ রফতানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। ৪০ শতাংশ শুল্ক দিয়ে পিয়াজ আমদানি করলে ৭০ থেকে ৭২ টাকা প্রতি কেজিতে খরচ পড়বে। একারণেই আমাদের আমদানিকারকরা পিয়াজ আমদানি করছেন না। তবে ভারতের ব্যবসায়ীরা আমাদের জানিয়েছেন খুব দ্রুত ভারত সরকার শুল্ক কমিয়ে দেবে এবং হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পিয়াজ আমদানি হবে।